Home » মতামত » সাম্প্রতিক সময়ে ডায়রিয়ার প্রাদুর্ভাব প্রতিরোধের উপায় -ডাঃ সিরাজুম মুনিরা

সাম্প্রতিক সময়ে ডায়রিয়ার প্রাদুর্ভাব প্রতিরোধের উপায় -ডাঃ সিরাজুম মুনিরা

বিশ্বব্যাপী পাঁচ বছরের কম বয়সি শিশুদের মৃত্যুর দ্বিতীয় প্রধান কারণ ডায়রিয়াজনিত রোগ। WHO তথ্যমতে প্রতিবছর ডায়রিয়ায় পাঁচ বছরের কম বয়সি প্রায় ৫,২৫,০০০ শিশু মারা যায়। বিশ্বব্যাপী, প্রতিবছর প্রায় ১.৭ বিলিয়নশিশু ডায়রিয়া রোগে আক্রান্ত হয়, অথচ ডায়ারিয়াজনিত মৃত্যু প্রতিরোধযোগ্য।

বাংলাদেশে প্রতিবছরই সাধারণত শীতের শুরু ও গরম মৌসুমে ডায়রিয়ার প্রাদুর্ভাব দেখা দেয়।এই বছর মার্চ মাসের প্রথম সপ্তাহ থেকে ইডায়রিয়া দেখা দিয়েছে এবং মার্চের মাঝামাঝি থেকে বেশ ব্যাপক হারে তা বাড়তে শুরু করেছে।সাধারণত প্রতি বছর এর প্রকোপ শুরু হয় এপ্রিলের শুরু থেকে এবং ছয় থেকে আট সপ্তাহ তা চলতে থাকে।কিন্তু এই বছর ডায়রিয়া যে শুধু আগেভাগেই শুরু হয়েছে তাই নয়, রোগীর সংখ্যা আগের যে কোনো বছরের চাইতে অনেক বেশি।এ বছর গরম একটু আগেই শুরু হয়েছে।মার্চ মাসে ৩৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস থেকে ৩৫ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপ মাত্রা দেখা গেছে, এইধরনের তাপমাত্রায় খাবারে দ্রুত জীবাণু জন্ম নেয়।এছাড়া
করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ কমে আসার জন্য করোনা ভাইরাস বিষয়ক স্বাস্থ্যবিধি পুরো শিথিল হয়ে যাওয়ায় মানুষ জনের ঘনঘন হাত ধোয়া এবং জীবাণু নাশক দিয়ে হাত পরিষ্কার করার প্রবণতা কমে আসছে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের কন্ট্রোল রুম প্রদত্ত সারাদেশে ডায়রিয়ার রোগী জানুয়ারি থেকে মার্চ এই তিন মাসের তথ্যে জানা গেছে হাসপাতালে চিকিৎসা নেয়া মোট রোগী ৪ লাখ৬১ হাজার ৬১১জন। এর মধ্যে মারা গেছে দুজন। ডায়রিয়ায় সবচেয়ে বেশি মানুষ আক্রান্ত হয়েছে ঢাকা বিভাগে।এই বিভাগে আক্রান্ত হয়েছে ১লাখ ৫৯ হাজার ২৪৭জন।দেশের ৮টি বিভাগের হিসাবে দেখা যায় ময়মনসিংহ ও রংপুর বিভাগে ডায়রিয়ায় আক্রান্তের সংখ্যা ফেব্রুয়ারির চেয়ে মার্চে কমেছে।অন্য সব বিভাগে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়েছে।মার্চ মাসে আইসিডিডিআরবি এ প্রতিদিন গড়ে ১ হাজারের বেশি রোগী ভর্তি হয়েছে যা সর্বমোট ২৯ হাজার ৬৮১ জন।রোগী সামলাতে আইসিডিডিআরবি হাসপাতালের বাইরে অস্থায়ী তাঁবু টানানো হয়েছে, যা এখানে সাম্প্রতিক কোন বছরে দেখা যায়নি।এই সপ্তাহের শুরুতে স্বাস্থ্যঅধিদপ্তরের নিয়মিত বুলেটিনে বলা হয়েছে বিশেষ করে রাজধানী ঢাকা ও এর আশেপাশের এলাকায় ডায়রিয়া আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা বেশি।মেয়াদ অনুসারে ডায়রিয়া কে তিন ভাগে ভাগ করা যেতে পারে: স্বল্প স্থায়ী জলের মতো ডায়রিয়া, স্বল্প স্থায়ী রক্ত যুক্ত ডায়রিয়া, এবং এটা যদি দুই সপ্তাহের বেশি স্থায়ী হয়, তবে তাকে বলা হচ্ছে দীর্ঘস্থায়ী ডায়রিয়া। স্বল্পস্থয়ী জলের মতো ডায়রিয়া কলেরা সংক্রমণের কারণে হতে পারে। যদি এর সাথে রক্ত থাকে, তাহলে এটাকে রক্ত আমাশয়ও বলা হয়।

ডায়রিয়াজনিত রোগ হয় মূলত ভাইরাস ও ব্যাকটেরিয়ার কারণে, সাধারণভাবেই প্রাপ্ত বয়স্কদের মধ্যে যে ডায়রিয়া হয় তার মধ্যে প্রধান কারণ ই-কোলাইওভিব্রিওকলেরি ব্যাকটেরিয়া। এগুলো ছড়ানোর মাধ্যমই হচ্ছে এসব জীবাণু দ্বারা দূষিত পানি ও পচা বাসি খাবার। অন্যদিকে শিশুদের মধ্যে শীতকালে রোটা ভাইরাসের কারণে ডায়রিয়া হয়ে থাকে। এই মৌসুমেও শিশুদের রোটা ভাইরাসের কারণে ডায়রিয়া হচ্ছে। এছাড়া শিগেলা ব্যাকটেরিয়াও একটি কারণ।প্যাথোজেনিক জীবাণুর সংক্রমণ ছাড়া অন্যান্য বেশ কিছু কারণে ডায়রিয়া হতে পারে। সেগুলোর মধ্যে রয়েছে: হাইপারথাইরয়েডিজম, দুধের মধ্যকার ল্যাক্টোজ সহ্য করার অক্ষমতা, অন্ত্রের প্রদাহজনিত রোগ, ইরিটেবল বাওয়েল সিনড্রোম ইত্যাদি। এছাড়াও কিছু ঔষধ এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া হিসেবে ডায়রিয়া হতে পারে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সঠিক কারণ নিশ্চিতভাবে জানার জন্য স্টুল কালচার বা মল পরীক্ষার প্রয়োজন নেই।

ই-কোলাই থেকে যে ডায়রিয়া হয় তাতে বমিহবে,পেট কামড়াবে,তারপর পাতলা মল হবে,রোটা থেকে ডায়রিয়া হলে মলের রং সবুজাভ হবে।শিগেলার হলে অল্প করে নরমমল হবে তবে তাতে মিউকাসও পরে রক্ত থাকতে পারে।গা-গোলানো ভাব থাকতে পারে। মারাত্মক ডায়রিয়া হলে রাইসওয়াটার স্টুল অর্থাৎ চাল-ধোয়ার পানির মত দেখতে প্রচুর পাতলা পায়খানা হয়।মারাত্মক ডায়রিয়ার রোগীর শরীর থেকে দ্রুত পানি বের হয়ে যায়।চোখ গর্তে চলে যায়,জিহ্বা শুকিয়ে যায়,রোগী নিস্তেজ হয়ে পড়ে।ত্বকের স্থিতিস্থাপকতা চলে যায় অর্থাৎ চিমটি দিলে ত্বক কুঁচকে থাকে,অল্প সময়ে স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরেনা।এসব লক্ষণ দেখা দিলে রোগীকে দ্রুত হাসপাতালে ভর্তি করতে হবে না হলে পানিশূন্যতার কারণে এসব রোগীর মৃত্যুর ঝুঁকি আছে।

কিছু সতর্কতা অবলম্বন করা উচিত। সাধারণত পানিওখাবারএরমাধ্যমেডায়রিয়াছড়িয়েপড়ে।একারণেপথে-ঘাটেউন্মুক্তহোটেলরেস্তোরাঁওঅন্যান্যঅনিরাপদউৎসথেকেপানিওখাবারখাওয়াসম্পূর্ণবন্ধরাখতেহবে।নিয়মিতহাতধোয়ারঅভ্যাসচালুরাখতেহবে।বিভিন্নরোগজীবাণুরআক্রমণথেকেশরীরকেমুক্তরাখারসবচেয়ে“কার্যকরটিকা”হচ্ছেনিয়মিতহাতধোয়ারাস্তারপাশেএইসময়খোলাপরিবেশেচটপটি,ফুচকা,আচার,লেবুরশরবত,আখেররসবাফলকেটেবিক্রিকরাহয়,এগুলোযথা সম্ভব এড়িয়েচলতেহবে এবংবাসিপচাখাবারখাওয়াযাবেনা।অত্যধিকগরমেঅধিকপানিরপিপাসালাগাইস্বাভাবিক,চেষ্টাকরতেহবেনিরাপদপানিসাথেবহনকরার।যেখানেপয়ঃনিষ্কাশন বাস্যানিটেশন ব্যবস্থানিম্নমানেরসেখানেডায়রিয়ারপ্রকোপবেশিতাইউন্নতপয়ঃনিষ্কাশন বাস্যানিটেশন নিশ্চিতকরতেহবে,বাড়িরচারপাশেপরিষ্কাররাখতেহবে এবং সম্ভবহলেরোটাভাইরাসেরভ্যাকসিননিতেহবে।

ডায়রিয়াআক্রান্তরোগীরবারবারপাতলাপায়খানাকরারফলেশরীরথেকেপানিওলবণবেরিয়েযায়।এরফলেরোগীপানিশূন্যহয়েপড়েসেকারণেডায়রিয়াআক্রান্তরোগীদেরদ্রুতখাবারস্যালাইনখাওয়াতেহবে।ডায়রিয়াশুরুহলেআধা সের/লিটারবিশুদ্ধপানিতেএকপ্যাকেটখাবারস্যালাইনভালোভাবেমিশিয়েরোগীকেখাওয়াতেহবে।বয়স২বছরেরনিচেহলেতাদেরপ্রতিবারপাতলাপায়খানারপর১০থেকে২০চা-চামচ২বছরেরবেশিহলে২০থেকে৪০চা-চামচকরেযতবারপাতলাপায়খানাহবেততোবারইখাবারস্যালাইনখাওয়াতেহবে।হাতেবানানোখাবারস্যালাইন৬ঘন্টাপর্যন্তখাওয়ানোযাবে।মূলত গরমকালে ডায়রিয়া বা পাতলা পায়খানা খুবই সাধারণ একটি সমস্যা। ঠিকভাবে পানি ও লবণ পূরণ করা হলে এটি কখনো গুরুতর আকার ধারণ করে না। বেশিরভাগ ডায়রিয়া এমনিতেই সেরে যায়। কিন্তু ডায়রিয়া হলে ওরস্যালাইন, খাওয়া এমনকি এর চিকিৎসা নিয়ে এখনো রয়ে গেছে কিছু ভুল ধারণা:

উচ্চ রক্তচাপ আছে এমন রোগীরা ডায়রিয়ার আক্রান্ত হলে ওরস্যালাইন খেতে বিভ্রান্তিতে ভোগেন। কেননা স্যালাইনে লবণ আছে, তাদের আশঙ্কা ওরস্যালাইন খেলে রক্তচাপ বাড়তে পারে। এটি গুরুতর ভুল ধারণা। প্রতিবার পাতলা পায়খানার সঙ্গে শরীর থেকে প্রচুর পরিমাণে পানি ও লবণ বের হয়ে যায় এবং তা যথাযথভাবে পূরণ করা না হলে রোগীর পানিশূন্যতা, লবণশূন্যতা এমনকি রক্তচাপ কমে গিয়ে মারাত্মক আকার ধারণ করে মৃত্যুও হতে পারে। উচ্চ রক্তচাপের রোগীদের ক্ষেত্রে ওরস্যালাইন খেতে নিষেধ নেই।ওরস্যালাইনে চিনি বা গ্লুকোজ থাকে, তাই ডায়াবেটিস রোগীরা ওরস্যালাইন খেতে ভয় পান, মনে করেন, ওরস্যালাইন খেলে ডায়াবেটিস বাড়তে পারে। কিন্তু মনে রাখতে হবে, ওরস্যালাইনে যে সামান্য চিনি বা গ্লুকোজ আছে, তা অন্ত্রে লবণ শোষণের কাজে ব্যয়িত হয়। সুতরাং ডায়রিয়ার সময় ডায়াবেটিস রোগীরা নির্দ্বিধায় ওরস্যালাইন খেতে পারবেন।যারা কিডনির জটিলতায় ভোগেন তারা অনেকেই ডায়রিয়ায় আক্রান্ত হলে সিদ্ধান্তহীনতায় ভোগেন, কারণ স্বাভাবিকভাবে তাদের নিয়মিত নির্দিষ্ট পরিমাণ পানি মেপে খেতে বলা হয়। কিন্তু মনে রাখতে হবে, ডায়রিয়ার অধিক পরিমাণ পানি শরীর থেকে বেরিয়ে যায়, ফলে পানিশূন্যতার ফলে কিডনি রোগ আরও বাড়তে পারে। সুতরাং প্রয়োজনে অতিরিক্ত তরল গ্রহণ করতে হবে।অনেকেই বিভ্রান্তিতে ভোগেন, ডায়রিয়া হলে স্বাভাবিক খাবার খেতে পারবেন কিনা। আসলে ঘরে তৈরি পরিচ্ছন্ন ও জীবাণুমুক্ত সব ধরনের স্বাভাবিক খাবারই খেতে মানা নেই। ভাত, মাছ, ডাল, সবজি ইত্যাদি স্বাভাবিক ও সহজপাচ্য খাবার খেতে কোনো বাধা নেই। স্তন্যপানরত শিশুরা কোনো অবস্থাতেই বুকের দুধ খাওয়া বন্ধ করবে না। রোগীকে কোমল পানীয় বা ফলের জুস বা আঙুর বা বেদনা খাওয়ানো যাবে না। ফিডারে শিশুকে কিছু খাওয়ানো স্বাস্থ্যকর নয়।

স্যালাইন কতটুকু খেতে হবে তা নির্ভর করবে কতবার পাতলা পায়খানা হচ্ছে বা কতটুকু পানি হারাচ্ছেন তার ওপর। ডায়রিয়ার কারণে একজন মানুষ মাত্র কয়েক ঘণ্টায় এক দেড় লিটারের বেশি পানি হারাতে পারেন। সবচেয়ে সহজ হিসাব হলো প্রতিবার পায়খানা হওয়ার পর স্যালাইন খাওয়া এবং অল্প অল্প করে সারা দিন বার বার খাওয়া। এর বাইরে সারা দিন পানি ও তরল খাবার যেমন স্যুপ, ডাবের পানি, ভাতের মাড় ইত্যাদি খেতে হবে।অনেক সময় ফুড পয়জনিংয়ের কারণে বমি বা পাতলা পায়খানা হয়ে থাকে। মানুষ স্বভাবতই ফার্মেসি থেকে বমি বা পাতলা পায়খানা দ্রুত বন্ধের জন্য ওষুধ খান, যা একেবারেই ঠিক নয়। অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ ব্যতীত ওষুধ খাওয়া ঠিক হবে না।সব ক্ষেত্রে অ্যান্টিবায়োটিক জরুরি নয়। প্রয়োজন হলো, দেহের লবণ ও পানিশূন্যতা পূরণ। দরকার হলে চিকিৎসকের পরামর্শে অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়া যেতে পারে।

অনেকে শিরায় স্যালাইন নিতে ভয় পান। কিন্তু ডায়রিয়ায় মাত্রা যদি তীব্র হয় তাহলে শুধু মুখে স্যালাইন পান করে শরীরে সৃষ্ট পানিশূন্যতা পূরণ করা সম্ভব না। তাই প্রয়োজনে শিরায় স্যালাইন নিতে হবে।ডায়রিয়ানিয়ন্ত্রণেস্বাস্থ্যঅধিদপ্তরআন্তরিকভাবেতৎপরআছে।বর্তমানেডিজিএইচএসসারাদেশে২২টিনজরদারিকার্যক্রমচালিয়েযাচ্ছে। সরকারিস্বাস্থ্যকেন্দ্রেপর্যাপ্তখাবারস্যালাইন,আইভিফ্লুইডস্যালাইন,পানিবিশুদ্ধকরণট্যাবলেট,এবংঅন্যান্যপ্রয়োজনীয়উপকরণসরবরাহরয়েছে।এছাড়াচিকিৎসকদেরপ্রশিক্ষণপ্রদানকরাহয়েছে,দেশেরপ্রতিটিস্বাস্থ্যকেন্দ্রকেডায়রিয়াচিকিৎসায়সক্ষমকরেতোলাহয়েছে।স্কুলহেলথপ্রোগ্রামেরমাধ্যমেশিক্ষার্থীদেরসচেতনকরাহচ্ছে।দেশেরচলমানডায়রিয়ারপ্রকোপমোকাবেলায়২৩লাখমানুষকেমুখেখাওয়ারমারাত্মকডায়রিয়ারটিকাদেবেসরকার।গর্ভবতীনারীছাড়াএকবছরবয়সথেকেবড়সববয়সেরমানুষকেএটিদেওয়াহবে।দেশেরচলমানডায়রিয়াসংক্রমণপরিস্থিতিনিয়েস্বাস্থ্যঅধিদপ্তরেরব্রিফিংএতথ্যজানানোহয়েছে।

ডায়রিয়ায়প্রাথমিকচিকিৎসাসারাদেশেএকই,ঢাকারবাইরেথেকেএকজনরোগীকেআইসিডিডিআর,বি-তে আনারযাত্রাতাদেরঅবস্থাআরোখারাপকরেদেয়।উপজেলা,জেলাহাসপাতালেডায়রিয়ামোকাবেলারজন্যসমস্তসংস্থানরয়েছে।অল্পডায়রিয়াথাকতেইচিকিৎসকেরপরামর্শগ্রহণকরতেহবে।সর্বস্তরেরসচেতনতাবৃদ্ধিরমাধ্যমেএরোগনিয়ন্ত্রণসম্ভব।চিকিৎসাবিজ্ঞানীদেরআশাবৃষ্টিপাতহলে বা কোব কারনেতাপমাত্রাকমেআসলেব্যাকটেরিয়াজনিতডায়রিয়ারপ্রকোপকমেআসবে,তবেআমরামনেকরিযতক্ষণনাপরিস্থিতিনিয়ন্ত্রণেআসছেততক্ষনআমাদেরসাবধানথাকতেহবে।আরসংশ্লিষ্টবিভিন্নকর্তৃপক্ষকেনিতেহবেপ্রয়োজনীয়ব্যবস্থা।সরকারেরপাশাপাশিগণমাধ্যমেরওউচিতডায়রিয়াপ্রতিরোধেস্বাস্থ্যবিধিমেনেচলারজন্যসাধারণমানুষকেউদ্বুদ্ধকরা।মনেরাখতেহবে“প্রিভেনশনইজবেটারদ্যান কিউর”।

লেখক- সিভিল সার্জন বাংলাদেশ সচিবালয় ক্লিনিক, ঢাকা
পি. ফি.

0 Shares