Home » সারাদেশ » সুনামগঞ্জের দুলভারচরে এক প্রভাবশালী পরিবারের বিরুদ্ধে আধিপত্য বিস্তারের অভিযোগ

সুনামগঞ্জের দুলভারচরে এক প্রভাবশালী পরিবারের বিরুদ্ধে আধিপত্য বিস্তারের অভিযোগ

 

সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি :
সুনামগঞ্জের বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার ফতেপুর ইউনিয়নের দুলভারচর বাজারে ভূমি জবর দখল, চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় একদল প্রভাবশালীর বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় এলাকায় চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। অভিযোগে জানা গেছে, দুলভারচর মৌজার জে.এল. নং–৫৯, খতিয়ান নং–২০৯ এর খোদাদিলা হাওরে বিভিন্ন দাগের জমি দখলের চেষ্টা চালিয়ে আসছে একটি প্রভাবশালী গোষ্ঠী। তারা দুলভারচর পয়েন্ট এলাকায় জোরপূর্বক একটি মার্কেট নির্মাণ করে। এমনকি নির্মাণকাজের সময় একই এলাকার মৃত আব্দুল হাইয়ের ছেলে আসিফ বিল্লার বাড়ির সামনের অংশ দখলেরও চেষ্টা করা হয়। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ওই গোষ্ঠীর প্রধান হলেন মৃত ইজ্জত উল্লা চৌধুরীর ছেলে সামছুল হক চৌধুরী (বৃটিশ)। রয়েছে তার বিশাল এক কর্মি বাহিনী, যাদের সবাই তার ভাই, ভাতিজা। তারা সবাই দুলভারচর গ্রামের বাসিন্দা এবং দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় প্রভাব বিস্তার করে আসছেন।স্থানীয়দের অভিযোগ, এই চক্রটি প্রায় ১৭–১৮ বছর ধরে এলাকার ফসলি জমি, মসজিদের জায়গাসহ বিভিন্ন স্থানে দখলের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি, ভয়ভীতি প্রদর্শন, মিথ্যা মামলা ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অভিযোগও রয়েছে। ভুক্তভোগী শাহজাহান শাহ বলেন বলেন, সামছুল হক চৌধুরী (বৃটিশ) ভতিজাদের সাথে নিয়ে প্রভাব খাটিয়ে খোদাদিলা হাওরে আমার আট শতক জোরপূর্বক দখল করে আছে। দুলভারচর বাজার কমিটির সভাপতি আজিজুর রহমান চৌধুরী বলেন, এরা সবাই উশৃংখল প্রকৃতির লোক যেকোনো ঘটনাকে ইস্যু করে প্রায়সময় রামদা, সুলফি, বন্দুক নিয়ে বাজারে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে। আমি কয়েকবার তাদরেকে বাজার থেকে ফিরিয়ে দিয়েছি। অভিযোগকারীদের মধ্যে আশরাফুল ইসলাম চৌধুরী, সাদিকুর রহমান চৌধুরী, নাজির আলম, মো. শফিক মিয়া, মাােঃ কলিম উদ্দিন, আসিফ বিল্লাহ বলেন, এই গোষ্ঠী বহু বছর ধরে দলীয় প্রভাব খাটিয়ে এলাকায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে। কেউ প্রতিবাদ করলে ফাঁসানো হয় মিথ্যা মামলায়। পরে সমাধানের অশ্বাস দিয়ে দাবি করেন মোটা অংকের চাঁদা। তাদের কাছে রয়েছে রামদা, সুলফি সহ বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র যেগুলোর মাধ্যমে মানুষকে প্রকাশ্যে হুমকি দেন এবং এলাকায় দাঙ্গা-হাঙ্গামার সৃষ্টি করেন। অভিযুক্ত মালে গণী অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, আমার রেকর্ডীয় ভূমি আমার দখলে রয়েছে। আমি কারো জমি দখল করিনি। বর্তমানে মামলা আদালতে চলমান। আদালতের রায় পেলে তবেই জায়গা নেব।

সুনামগঞ্জ প্রতিনিধি :
সুনামগঞ্জের বিশ্বম্ভরপুর উপজেলার ফতেপুর ইউনিয়নের দুলভারচর বাজারে ভূমি জবর দখল, চাঁদাবাজি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অভিযোগ উঠেছে স্থানীয় একদল প্রভাবশালীর বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় এলাকায় চরম উত্তেজনা বিরাজ করছে। অভিযোগে জানা গেছে, দুলভারচর মৌজার জে.এল. নং–৫৯, খতিয়ান নং–২০৯ এর খোদাদিলা হাওরে বিভিন্ন দাগের জমি দখলের চেষ্টা চালিয়ে আসছে একটি প্রভাবশালী গোষ্ঠী। তারা দুলভারচর পয়েন্ট এলাকায় জোরপূর্বক একটি মার্কেট নির্মাণ করে। এমনকি নির্মাণকাজের সময় একই এলাকার মৃত আব্দুল হাইয়ের ছেলে আসিফ বিল্লার বাড়ির সামনের অংশ দখলেরও চেষ্টা করা হয়। স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ওই গোষ্ঠীর প্রধান হলেন মৃত ইজ্জত উল্লা চৌধুরীর ছেলে সামছুল হক চৌধুরী (বৃটিশ)। রয়েছে তার বিশাল এক কর্মি বাহিনী, যাদের সবাই তার ভাই, ভাতিজা। তারা সবাই দুলভারচর গ্রামের বাসিন্দা এবং দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় প্রভাব বিস্তার করে আসছেন।স্থানীয়দের অভিযোগ, এই চক্রটি প্রায় ১৭–১৮ বছর ধরে এলাকার ফসলি জমি, মসজিদের জায়গাসহ বিভিন্ন স্থানে দখলের চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছে। তাদের বিরুদ্ধে চাঁদাবাজি, ভয়ভীতি প্রদর্শন, মিথ্যা মামলা ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের অভিযোগও রয়েছে। ভুক্তভোগী শাহজাহান শাহ বলেন বলেন, সামছুল হক চৌধুরী (বৃটিশ) ভতিজাদের সাথে নিয়ে প্রভাব খাটিয়ে খোদাদিলা হাওরে আমার আট শতক জোরপূর্বক দখল করে আছে। দুলভারচর বাজার কমিটির সভাপতি আজিজুর রহমান চৌধুরী বলেন, এরা সবাই উশৃংখল প্রকৃতির লোক যেকোনো ঘটনাকে ইস্যু করে প্রায়সময় রামদা, সুলফি, বন্দুক নিয়ে বাজারে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করে। আমি কয়েকবার তাদরেকে বাজার থেকে ফিরিয়ে দিয়েছি। অভিযোগকারীদের মধ্যে আশরাফুল ইসলাম চৌধুরী, সাদিকুর রহমান চৌধুরী, নাজির আলম, মো. শফিক মিয়া, মাােঃ কলিম উদ্দিন, আসিফ বিল্লাহ বলেন, এই গোষ্ঠী বহু বছর ধরে দলীয় প্রভাব খাটিয়ে এলাকায় ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করেছে। কেউ প্রতিবাদ করলে ফাঁসানো হয় মিথ্যা মামলায়। পরে সমাধানের অশ্বাস দিয়ে দাবি করেন মোটা অংকের চাঁদা। তাদের কাছে রয়েছে রামদা, সুলফি সহ বিভিন্ন দেশীয় অস্ত্র যেগুলোর মাধ্যমে মানুষকে প্রকাশ্যে হুমকি দেন এবং এলাকায় দাঙ্গা-হাঙ্গামার সৃষ্টি করেন। অভিযুক্ত মালে গণী অভিযোগ অস্বীকার করে বলেন, আমার রেকর্ডীয় ভূমি আমার দখলে রয়েছে। আমি কারো জমি দখল করিনি। বর্তমানে মামলা আদালতে চলমান। আদালতের রায় পেলে তবেই জায়গা নেব।

0 Shares